Posts

Showing posts from April, 2015

নিয়মিত হাঁটলে যেসব উপকার মেলে

Image
সুস্থতায় হাঁটার কোন বিকল্প নেই। হাঁটলে শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছায়। ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। খুব সহজেই অসুখে পড়ার ঝুঁকি কমে আসে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটলে শরীরের অনেক উপকার হয়। যেমন- হৃদপিণ্ড ভালো থাকে  যারা নিয়মিত হাঁটেন তাদের হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। হাঁটলে হৃদপিণ্ডসহ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে বিশুদ্ধ রক্ত সঞ্চালন হয়। ফলে প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ ও সচল থাকে। নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস থাকলে উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যা কমতে পারে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত। ক্ষতিকর কোলেস্টরেল কমে হাঁটার সময় শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টরেল এলডিএল কমে যায়। পাশাপাশি ভালো কোলেস্টেরেল এইচডিএলের মাত্রা বেড়ে যায়। এছাড়া রক্তে চিনির মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ও স্থূলতার ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত হাঁটা দরকার। ওজন নিয়ন্ত্রণ ওজন নিয়ন্ত্রণেও হাঁটার কোন বিকল্প নেই। যার ওজন ৬০ কেজি তিনি যদি প্রতিদিন ঘণ্টায় ২ মাইলগতিতে ৩০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করেন, তাহলে ৭৫ ক্যালরি ক্ষয় হবে। আর যদি ঘণ্টায় ৩ মাইল গতিতে হাঁটেন তবে ক্ষয় হবে ৯৯ ক্যালরি। এভাবে ক...

ভোরে ঘুম থেকে ওঠার কিছু উপায়

Image
সকালে যেন ঘুমের আবেশ কাটতেই চায় না। মন চায় আর একটু ঘুম। শত অনিচ্ছা সত্বেও ঘুম থেকে ওঠতে হয়। কিন্তু এই চাওয়া না চাওয়ার দোটানার মধ্যে অনেকেরই হয়ে যায় দেরি। আর ওর ফলে পুরো দিনটিতেই পড়ে এর প্রভাব। ভোরে ঘুম থেকে ওঠা কষ্টকর হলেও এই অভ্যাসকে সহজ করতে রয়েছে কিছু টিপস। শুয়ে পড়তে হবে তাড়াতাড়ি    প্রতিদিন তাড়াড়াড়ি শোয়ার অভ্যাস করুন। ১০/১১টার দিকে বসে বসে টিভি না দেখে শুয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। কারণ ঘুমের আগে টিভিতে উত্তেজনাকর কোনো অনুষ্ঠান, নাটক বা সিনেমা দেখলে তার প্রভাব পড়ে ঘুমে। তাই টিভি না দেখে রাতের খাওয়া শেষ করে একটু হাঁটুন। তারপর ঘুমিয়ে পড়ুন। তবেই ভোরে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন।   অ্যালার্ম দূরে রাখুন সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠার জন্য অনেকে ব্যবহার করেন অ্যালার্ম ঘড়ি। তবে ঘড়িটি ঘুমানোর সময় মাথার কাছে না রেখে দূরে রাখুন। কারণ ঘুমের মধ্যে অ্যালার্ম বাজলে তা হাত দিয়ে বন্ধ করে আবারও ঘুমিয়ে পড়েন অনেকে। কিন্তু ঘড়ি যদি একটু দূরে থাকে তবে তা বন্ধ করতে গেলে বিছানা ছাড়তেই হবে। এতে ঘুমের রেশ কেটে যায় অনেকটাই।   জানালা বা পর্দা খোলা   যদি গরমের দিন হয় তবে জানালা ...

চ্যানেলে চ্যানেলে বৈশাখী আয়োজন

Image
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে নানা আয়োজনের পসরা সাজিয়ে বসেছে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল। রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কনসার্ট সরাসরি সম্প্রচারের পাশাপাশি থাকছে বিশেষ নাটক ও অনুষ্ঠান। চ্যানেল আই পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে সবচেয়ে বড় আয়োজনটি করছে চ্যানেল আই।  ১৪ এপ্রিল তারা আয়োজন করেছে হাজারও কণ্ঠে কোটি বাঙালির বর্ষবরণ ১৪২২। ভোর সাড়ে পাঁচটায় ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হবে এ আয়োজন। এই অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও তার সংগীত বিদ্যালয় সুরের ধারা। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানেও থাকছেন বন্যা। এই অনুষ্ঠানে আইয়ুব বাচ্চুর ব্যান্ড এলআরবি পারফর্ম করতে পারে বলে জানা গেছে। অনুষ্ঠানস্থলে থাকবে বৈশাখী মেলার আয়োজন। মেলায় থাকবে পিঠা-পুলি, মাটির তৈরি তৈজস, বেত, কাঁথা, পিতল, পাট ও পাটজাত দ্রব্যের নানা পণ্যেরে স্টল। বর্ষবরণ উৎসব চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। হাজারো কণ্ঠে কোটি বাঙালির বর্ষবরণ অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আই সরাসরি সম্প্রচার করবে। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করবেন ফারজানা ব্রাউনিয়া ও অপু মাহফুজ। চ্যানেল আইয়ের বৈশাখী অনুষ্ঠানমালায় থাকছে হুমায়...

বৈশাখি আয়োজন

Image
শুধু পান্তা-ইলিশ নয়, বাংলা নববর্ষে চলুক হরেক রকম খাবার। প্রবাসি বাঙালিরাও বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে নানান আয়োজনে মাতেন। রান্না হয় হরেক রকম খাবার। তেমনি একজন বাঙালি প্রবাসী ফারহানা রহমান সুদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে রেসিপি দিয়েছেন। এইবার তার নববর্ষ হবে মোরগ পোলাও, পিঠা, আমের লাচ্ছি আর নাড়ু দিয়ে।                                                                                                                                                                     

রেস্তোরাঁয় বৈশাখি আয়োজন

Image
ঢাকা শহরের বেশ কিছু এলাকায় বৈশাখি খাবার আয়োজনের খবর খাকছে এই প্রতিবেদনে। সাম্প্রতিককালে শহুরে বাঙালির মননে ‘মঙ্গলযাত্রা’ যেমন আবশ্যিক হয়ে উঠেছে, তেমন বর্ষবরণে দল বেঁধে খাবার খাওয়ার জন্য রেস্তোরাঁয় ভিড় যেন জানান দিচ্ছে আমাদের আর্থসামাজিক জীবনের পরিবর্তনশীল চিত্র।

বাহারি চুড়ি

Image
বাঙালি নারী, শাড়ি আর চুড়ি— এ যেন এক অনন্য জুড়ি। বাঙালি মেয়েদের উৎসব মানেই শাড়ি, কপালে টিপ আর হাত ভর্তি চুড়ি। এই সময়েও মেয়েদের মধ্যে হাত ভরে চুড়ি পরার আগ্রহ থাকে। শাড়ি ছাড়াও সালোয়ার কামিজ, টপস এবং কুর্তির সঙ্গে মানিয়ে চুড়ি পরে থাকেন অনেকেই। যেকোনো উৎসবে কাচের চুড়ির জনপ্রিয়তা বরাবরই বেশি। এর পাশাপাশি প্লাস্টিক, কাঠ, মাটি, পুঁতি ও সুতার তৈরি চুড়িও ইদানিং বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন দোকান ঘুরে বাহারি চুড়ির দরদাম ও এর চাহিদা সম্পর্কে জানা যায়। ঢাকার গাউছিয়া ও নিউমার্কেটের চুড়ির দোকান ঘুরে জানা যায়, কাচের চুড়ি বিক্রি হয় প্রতি ডজন ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। স্টিলের চুড়ির সেট পাওয়া যাবে ৬০ থেকে ১৮০ টাকায়। এছাড়া কাচের বালার দাম পড়বে ৮০ থেকে ৪৫০ টাকায়। বিক্রয়কর্মীরা জানান, মোটামুটে সব বয়সি মেয়েই চুড়ি কিনে থাকেন।     রাফিন প্লাজার সামনে ফুটপাথের বিক্রেতা মো. ওয়ালিউল বলেন, “এখানে সুতার তৈরি চুড়ি পাওয়া যাবে প্রতি জোড়া ১৫ টাকা এবং প্রতি ডজন ৯০ টাকায়। এছাড়াও কাচের রুলির দাম প্রতি জোড়া ৪০ টাকা। অ্যান্টিকের বালা পাওয়া যাবে ৮০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে।” চিকন স্টিলের চুড়ি প্রতি ডজন ৬০ ...